আপনার 13 তম বেতন বিনিয়োগ বা বিল পরিশোধ? সেরা বিকল্প দেখুন

বিজ্ঞাপন

ত্রয়োদশ বেতন কীভাবে ব্যবহার করবেন তা নিয়ে অনেক কর্মীর মধ্যে দ্বিধা রয়েছে। বছরের শেষে আসা এই অতিরিক্ত অর্থপ্রদান আপনার আর্থিক ব্যবস্থা সংগঠিত করার বা এমনকি বিনিয়োগ করার সুযোগ হতে পারে। টাকা সাশ্রয় করবেন নাকি ঋণ পরিশোধের জন্য ব্যবহার করবেন, তার সিদ্ধান্ত আপনার ব্যক্তিগত আর্থিক অবস্থার উপর নির্ভর করে।

যারা তাদের বিল সম্পর্কে হালনাগাদ আছেন, তাদের ১৩তম বেতন বিনিয়োগ করা তাদের আর্থিক রিজার্ভ বাড়ানোর একটি চমৎকার উপায় হতে পারে। অন্যদিকে, যারা ঋণগ্রস্ত, তাদের জন্য ঋণ পরিশোধের জন্য এই অর্থ ব্যবহার করা সবচেয়ে বুদ্ধিমানের বিকল্প হতে পারে, বিশেষ করে যদি ঋণের সুদের হার বেশি থাকে।

আরও দেখুন: MEI-এর জন্য ঋণ; এটি কীভাবে পাবেন তা দেখুন

বিজ্ঞাপন

অন্য যেকোনো কিছুর আগে একটি আর্থিক পরিকল্পনা করুন

আর্থিক বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন যে আপনার পছন্দ যাই হোক না কেন, একটি আর্থিক পরিকল্পনা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তারা সুপারিশ করে যে আপনার মাসিক আয়ের একটি অংশ সর্বদা বিনিয়োগ বা জরুরি তহবিলের জন্য বরাদ্দ রাখা উচিত।

তাই যখন আপনি একটি অতিরিক্ত মূল্য, ত্রয়োদশ বেতনের মতো, এটি কীভাবে সর্বোত্তম উপায়ে ব্যবহার করা যায় সে সম্পর্কে ইতিমধ্যেই একটি পরিকল্পনা রয়েছে। যারা বিনিয়োগ করার সিদ্ধান্ত নেন, তাদের জন্য সঞ্চয় বা অন্যান্য কম ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগের মতো বিকল্পগুলি একটি ভালো শুরু হতে পারে। যাদের ঋণ আছে, তাদের জন্য সুদের হার বিশ্লেষণ করা এবং সর্বোচ্চ সুদের হারের ঋণ পরিশোধকে অগ্রাধিকার দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

বিজ্ঞাপন

আপনার ১৩তম বেতন দিয়ে বিনিয়োগ করা এবং ঋণ পরিশোধ করা - এই দুটির মধ্যে সিদ্ধান্ত নেওয়া

আপনার ১৩তম বেতন বিনিয়োগ করা অথবা ঋণ পরিশোধের জন্য ব্যবহার করা, এই দুটির মধ্যে আপনার বর্তমান আর্থিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নেওয়া উচিত। যদি আপনার ঋণের সুদের হার বেশি থাকে, তাহলে প্রথমে তা পরিশোধ করা আরও সুবিধাজনক হতে পারে। অন্যদিকে, যদি আপনার আর্থিক অবস্থা ভারসাম্যপূর্ণ হয়, তাহলে বিনিয়োগ আপনার অর্থ বৃদ্ধির একটি স্মার্ট উপায় হতে পারে।

আর্থিক পরিকল্পনা এবং জরুরি তহবিল

আপনার ১৩তম বেতনের ক্ষেত্রে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য একটি আর্থিক পরিকল্পনা থাকা অপরিহার্য। উপরন্তু, একটি জরুরি তহবিল তৈরি করা আপনার আর্থিক ক্ষতি না করেই অপ্রত্যাশিত ঘটনা মোকাবেলায় নিরাপত্তা প্রদান করতে পারে।

ছবি: আন্দ্রেয়া পিয়াককুয়াডিও/পেক্সেল